অনেক বিশ্বস্ত পিটিসি সাইট রয়েছে যেখানে বিনামূল্যে নিবন্ধন করা যায় এবং বিজ্ঞাপন দেখে অর্থ উপার্জন করা যায়।
বিধবা ভাতা কি? বিধবা ভাতা আবেদন করার নিয়ম
এটি অনলাইনে আয় করার জন্য যত মাধ্যম রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম। আপনি ইন্টারনেট থেকে ইনকাম করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস দিতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি আপনার রিসোর্স ও মেধা দিয়ে অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং করার মাধ্যমে সেল এনে দিতে পারবেন। আপনি এই কাজ অফিসে বসে করার পাশাপাশি রিমোটলি করতে পারবেন। তাছাড়া ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের পাশাপাশি লোকাল মার্কেটে এই সার্ভিস দিতে পারবেন। প্রযুক্তি যত উন্নত হবে এবং মানুষ যত ডিজিটাল হবে এই মার্কেটিং ধারা তত বৃদ্ধি পাবে।
ওয়েব ডেভেলপিং করে মাসে ৫০০ থেকে ১০ হাজার ডলার বা তারও বেশি অনলাইনে ইনকাম করা সম্ভব। এটি সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহের উপর। যে যত বেশি ওয়েব ল্যাংগুয়েজ জানে, যার দক্ষতা যত বেশি, যার ক্লায়েন্ট যত বেশি খুশি, তার অনলাইনে ইনকামও মূলত তত বেশি।
একটি ব্লগ বা ইউটিউব চ্যানেল শুরু করা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: রেফারেলের মাধ্যমে উপার্জন করুন
ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে পণ্য বিক্রি করুন
com এর মতো সাইটে সাইন আপ করতে পারেন। এটি অত্যন্ত ভালো মানের একটি সংস্থা।
আমি বিশ্বাস করি না কারণ আমার ধারণ মিলছে না.
ই-কর্মাস সাইট মানে হলো একটি অনলাইন দোকান।আপনার বাসার পাশের মুদি দোকানে যেমন বিভিন্ন আইটেম সাজানো গোছানো থাকে লোকজন দোকনে আসে এবং মালামাল কিনে । ঠিক তেমনি অনলাইনে এরকম দোকান কে বলে ই-কর্মাস সাইট ।
ডাটা এন্ট্রি বর্তমানে অটোমেশন এর কারনে হুমকির মুখে থাকলেও এটি এখনও অনেক কাজ রয়েছে মার্কেটএ,
এই ক্ষেত্রে চেষ্টা করবেন একটি গোছানো প্ল্যান করার যেখানে ওয়েবসাইট তৈরি করা থেকে শুরু করে কি কি প্রোডাক্ট রাখবেন এবং সেগুলো কীভাবে প্রচার করবেন। ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি ভাল হোস্টিং থেকে ডোমেইন এবং হোস্টিং নিতে হবে। তারপর একজন প্রফেশনাল এজেন্সি অথবা ডেভেলপার থেকে ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে হবে।
আপনি কোন বিষয় এর উপর ব্লগিং করতে ইচ্ছুক তা নির্ধারন করতে হবে। ব্লগিং করার বিষয় ঠিক করা হয়ে গেলে পরর্বতী ধাপ গুলো অবলম্বন করতে হবে।
ধন্যবাদ। খুব ভালো লিখেছেন। আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারলাম।
ওয়ার্ল্ডে এখন এমনও এফিলিয়েট মার্কেটার আছেন যাদের মাসিক আয় হাজার হাজার check here নয় লক্ষ লক্ষ ডলার।